নার্সিসিস্টের জীবন
নিউজ ডেস্ক

নার্সিসিস্টের জীবন
“যেহেতু একজন নার্সিসিস্টের ভেতর গত সম্পদের প্রাচুর্য খুব কম থাকে, সেহেতু সে অন্যদের দিকে তাকিয়ে থাকে তার সত্তা সম্পর্কে নিজের বোধকে যাচাই করার জন্য। সে চায় অন্যরা তার সৌন্দর্য, মাধুর্য, যশ, অথবা শক্তি- এই বৈশিষ্ট্যগুলোর প্রশংসা করুক, যেগুলো সাধারণত সময়ের সাথে ম্লান হয়ে যায়। ভালোবাসা ও কাজের ক্ষেত্রেও সন্তোষজনক পরমানন্দ অর্জন করতে না পেরে সে বুঝতে পারে যে, যৌবন বিগত হবার পর নিজেকে ধারণ করার জন্যে তার তেমন কিছুই নেই.....
সে যৌবনের মায়াকে আঁকড়ে ধরে থাকে সেই সময় পর্যন্ত যখন সেটিকে আর সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এই সময়ে তাকে নিজের বাহুল্যসম্পন্ন সামাজিক পদমর্যাদাকে মেনে নিতে হয় অথবা গভীর হতাশার মধ্যে ডুবে যেতে হয়। এবং, এই দুই সমাধানের কোনোটিই জীবনের প্রতি তার প্রবল আগ্রহকে ধরে রাখা সহজ করে না।”
- ছোট গল্প: হৃদয় আকাশে মেঘ
- কবিতা: মায়ের ভাষা
- কবিতা: চৈতী তৃষা
- স্যুলি প্রুদোম : সাহিত্যে প্রথম নোবেল বিজয়ী
- কবিতা: সাদা পাথর ছুঁয়েছে মন
- কবিতা: নীল-দিগন্ত ও শোনো, উত্তর দাও
- কবিতা: কখনো কি, বিধ্বস্ত নগরী ও অর্থ
- নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ৭৫তম জন্মদিন আজ
- আনি আরনক্স: আত্মজীবনীর নতুন রূপকার
- সাহিত্য কর্ম: চন্দ্রলেখা