সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
নিউজ ডেস্ক

সংগৃহীত
সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
গতকাল শুক্রবার (১৩ মে) সন্ধ্যায় এক বার্তায় এই শোক প্রকাশ করেন তিনি।
শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে প্রয়াত প্রেসিডেন্ট শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
‘তার মৃত্যুতে বাংলাদেশে একজন পরীক্ষিত ও অকৃত্রিম বন্ধুকে হারালো।’
শোকবার্তায় আবদুল হামিদ মরহুম প্রেসিডেন্ট জায়েদ আল নাহিয়ানের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন। এ সময় তিনি প্রয়াত প্রেসিডেন্টের পরিবার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের সরকার ও জনগণের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এর আগে, শুক্রবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট ও আবুধাবির শাসক শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর।
শেখ খলিফা বিন জায়েদ ২০০৪ সালের ৩ নভেম্বর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট ও আবুধাবির শাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আমিরাতের প্রথম প্রেসিডেন্ট শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের মৃত্যুর পর তার উত্তরসূরী নির্বাচিত হন শেখ খলিফা।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে দেশটির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় উভয় সরকার পুনর্গঠনে জোরালো ভূমিকা রাখেন শেখ খলিফা। তার শাসনামলে আমিরাত দ্রুত উন্নয়নের পথে এগোতে থাকে এবং দেশটির বাসিন্দাদের শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন নিশ্চিত হয়।
শেখ খলিফা আমিরাতের তেল-গ্যাস খাতের উন্নয়নসহ দেশটির অর্থনীতি বহুমুখীকরণে সফলভাবে অবদান রেখেছেন।
তিনি ফেডারেল ন্যাশনাল কাউন্সিলের সদস্য মনোনয়ন পদ্ধতির বিকাশে একটি উদ্যোগ নিয়েছিলেন, যা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হয়।
- বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী মানবাধিকার লঙ্ঘন করে না: সেনাপ্রধান
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- পর্যটন বিকাশে চালু হচ্ছে হোম স্টে সার্ভিস
- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস আজ
- আরো ২৪ ট্রেন চালু হচ্ছে ১৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে
- করোনা চিকিৎসায় সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনা
- প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে উদযাপন হবে আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়লো সাময়িক এনআইডির মেয়াদ
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হবে জনগণের বাহিনী: প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে গণপরিবহন পরিচালনার দাবি