দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে ‘চোখ ওঠা’ রোগে, প্রতিরোধে করণীয়
হেলথ ডেস্ক
নতুনের সাথে আমরা
প্রকাশিত : ০১:১৭ পিএম, ৪ অক্টোবর ২০২২ মঙ্গলবার | আপডেট: ০৩:০৬ পিএম, ২৫ অক্টোবর ২০২২ মঙ্গলবার
ছবি: সংগৃহীত
অন্য বছরের এ সময়ের তুলনায় এবার দেশে ‘চোখ ওঠা’ রোগ বেড়েছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী বেড়ে গেছে। এমনও দেখা গেছে, কোনো কোনো পরিবারের সব সদস্যই আক্রান্ত হয়েছেন।
ভাইরাসজনিত চোখ ওঠার তেমন কোনো চিকিৎসা নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসা নেওয়া হোক আর না হোক, এটি বেশ কয়েক দিন পর এমনিতেই সেরে যায়। উপসর্গ দেখা দেওয়ার পরবর্তী এক-দুই সপ্তাহ রোগী অন্যকে এই রোগ ছড়াতে পারেন।
তাই এই সময়ে যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি—
চোখের পানি বা ময়লা মোছার জন্য আলাদা তোয়ালে বা রুমাল ব্যবহার করা
পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। অপরিষ্কার রুমাল ব্যবহার করা যাবে না
এই সময়ে কালো চশমা পরা যেতে পারে, এতে বাইরের ধুলাবালু বা বাহ্যিক আঘাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
বাইরের পানি দিয়ে ঝাপটা দেওয়া যাবে না
চোখের পাতা বেশি ফুলে গেলে বরফ দেওয়া যেতে পারে
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু ওষুধ খাওয়া উচিত
হাত না ধুয়ে যখন-তখন চোখ ঘষা বা চুলকানো যাবে না
চোখ ওঠা শিশুদের আলাদা বিছানায় শোয়াতে হবে
কর্নিয়ায় প্রদাহ হলে, সময়মতো চিকিৎসা না নিলে, স্থায়ীভাবে দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে। এমনকি কর্নিয়া সংযোজনের মতো অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে। তাই জরুরিভাবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।