অপহরণ নাটকের পর আবারও নিখোঁজ রহিমা বেগম, যা জানালেন মরিয়ম মান্নান
নিজস্ব প্রতিবেদক
ছবি: সংগৃহীত
দেশজুড়ে আলোচিত নাম মরিয়ম মান্নান ও তার মা রহিমা বেগম। অপহরণ নাটকের পর উদ্ধার হওয়া রহিমা বেগম এবং মা হারানোর গল্প সাজিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া মরিয়ম মান্নান আবারও সংবাদ শিরোনাম হয়েছেন। নতুন করে দুদিন আগে আবারও বাড়ি ছেড়েছেন রহিমা বেগম। গতকাল সোমবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের কাছে জানিয়েছেন মরিয়ম মান্নান।
রহিমা বেগম খুলনার মহেশ্বরপাশার বাড়ি ছেড়েছেন বলে জানা গেছে। যদিও পরিবারের কেউই বিষয়টি স্পষ্ট করে স্বীকার করেননি। তবে বিষয়টি মিথ্যা বলেও কেউ দাবি করেননি। মরিয়ম মান্নান জানিয়েছেন, তিনি আর মাকে খুঁজবেন না।
মরিয়ম সোমবার জানান, ‘আমার ভাই সাদী আমাকে জানিয়েছিল যে মাকে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে আদুরীর (বোন) কাছে ফোন করে জানতে পারি মাকে পাওয়া যাচ্ছে না। কোথায় গেছে, কেউ জানি না। এবার আর মাকে খুঁজবো না।’
তিনি জানান, ফরিদপুর থেকে উদ্ধার হওয়ার পর আদালত থেকে রহিমাকে আদুরীর জিম্মায় দেওয়া হয়। তবে সব ভাই-বোনদের সিদ্ধান্তে রহিমা ও আদুরীকে তিনি ঢাকায় নিয়ে আসেন।
ঢাকায় রহিমার চিকিৎসা চলছিল বলে জানান মরিয়ম। তবে ঢাকায় তিনি কান্নাকাটি করতেন, বিশৃঙ্খলা করতেন বলে ১ অক্টোবর ছোট বোন আদুরী ও মাকে খুলনায় পাঠানো হয় বলে জানান মরিয়ম। আজ আদুরী জানিয়েছে মা দুই বা এক দিন আগে নিখোঁজ হয়েছে। কখন নিখোঁজ হয়েছে, সঠিক টাইম বলতে পারব না।
খুলনা পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান জানান, ‘আদালত রহিমাকে আমাদের জিম্মায় দেয়নি। তাই তিনি কোথায় আছেন, সেটি আমাদের দেখার বিষয় না। আদালত তাকে তার মেয়ে আদুরীর জিম্মায় দিয়েছিল। তাই তিনি এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবেন।’
- আগামী ৯ মার্চ ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন
- মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ গড়তে হবে: মেয়র টিটু
- ২ মন্ত্রী পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ
- কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচরে প্রাথমিক পর্যায়ের বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
- ময়মনসিংহের হোটেল ও রিসোর্ট এর তালিকা সমূহ
- ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর আগমনে উদ্বোধন হবে শতাধিক প্রকল্প
- ফের ময়মনসিংহ নগরীতে ভোটের হাওয়া
- ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইলে প্রতিটি কাঁঠাল গাছে শোভা পাচ্ছে মুচি
- বিবিসির ১০০ নারীর তালিকায় ময়মনসিংহের নান্দাইলের সানজিদা
- ময়মনসিংহ মুক্তাগাছার মণ্ডা, স্বপ্নে পাওয়া মিষ্টির সুনাম ২০০ বছরেও কমেনি