কিশোরগঞ্জে কেনাফ জাতের পাট চাষে সফল চাষিরা
অনলাইন ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
লাভজনক হওয়ায় কিশোরগঞ্জে বেড়েছে, কেনাফ জাতের পাট চাষ। এবার জেলায় ৯ হাজার হেক্টর জমিতে এ জাতের পাটের আবাদ হয়েছে। পাশাপাশি চালু করা হয়েছে বীজ উৎপাদন সমিতি। চাষিদের সবধরনের সহায়তা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।
পাট বীজের ঘাটতি মেটাতে জমির পর জমিতে চাষ করা পাট থেকে বীজ উৎপাদনে কাজ করছে, কৃষক ও পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তারা। বিশেষ করে জেলার করিমগঞ্জ উপজেলায় এবার কেনাফ পাট সাড়া ফেলেছে।
ভবিষ্যতে পাট বীজের চাহিদা পূরণে উপজেলার কিরাটন এলাকায় প্রথমবারের মতো গড়ে তোলা হয়েছে, বীজ উৎপাদন সমিতি। এই জাতের পাট চাষে খরচ কম। কীটনাশক ব্যবহারের তেমন প্রয়োজন হয় না। বাজারে দাম বেশি পাওয়ায় আগ্রহী হচ্ছেন কৃষকরা।
তারা বলছেন, কেনাফ চাষ করতে গেলে লেবার খরচ কম। আগাছা নিড়ানি দিতে হয় না। প্রতি ১০ শতাংশ জায়গায় যেখানে সাধারণ পাট দুই মণ হয় সেখানে কেনাফ পাট হয় তিন থেকে সাড়ে তিন মণ। বাজারে এ পাটের চাহিদাও অনেক বেশি।
কিশোরগঞ্জ জেলায় এবার ১৭ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে পাট আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে কেনাফ জাতের পাট চাষ হয়েছে ৯ হাজার হেক্টর জমিতে। আগামী কয়েক বছরে আবাদ আরো বাড়বে বলে জানান কর্মকর্তারা।
কিশোরগঞ্জ জেলার পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, কেনাফের বীজ উৎপাদনে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই কিশোরগঞ্জ জেলা স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে।
পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. আবদুল আউয়াল বলেন, কিশোরগঞ্জের কৃষকরা কেনাফ পাটের বীজ উৎপাদনে অনেক আগ্রহী। করিমগঞ্জ এক সময় কেনাফের রাজধানী হিসেবে পরিচিতি পাবে।
কিশোরগঞ্জ জেলায় ১২০ মেট্রিকটন পাট বীজের চাহিদা রয়েছে। সেখানে উৎপাদন হয় মাত্র ৩০ মেট্রিক টন।
- আগামী ৯ মার্চ ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন
- মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ গড়তে হবে: মেয়র টিটু
- ২ মন্ত্রী পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ
- কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচরে প্রাথমিক পর্যায়ের বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
- ময়মনসিংহের হোটেল ও রিসোর্ট এর তালিকা সমূহ
- ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর আগমনে উদ্বোধন হবে শতাধিক প্রকল্প
- ফের ময়মনসিংহ নগরীতে ভোটের হাওয়া
- ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইলে প্রতিটি কাঁঠাল গাছে শোভা পাচ্ছে মুচি
- বিবিসির ১০০ নারীর তালিকায় ময়মনসিংহের নান্দাইলের সানজিদা
- ময়মনসিংহ মুক্তাগাছার মণ্ডা, স্বপ্নে পাওয়া মিষ্টির সুনাম ২০০ বছরেও কমেনি