চোখ উঠা এবং ব্যথা নিরাময়ে যে দোয়া পড়বেন
ধর্ম ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
আল্লাহ তাআলা মানুষকে পরম যত্নে সৃষ্টি করেছেন। আর মানবদেহের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গই গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে একটি হলো চোখ। চোখে বিভিন্ন কারণে ব্যথা ও রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাই সব সময় চোখের যত্ন নেয়া জরুরি। কোনো কারণে চোখে ব্যথা অনুভূত হলে কুরআনুল কারিমের এ আয়াতটি পড়ার মাধ্যমে চোখের ব্যথা থেকে মুক্ত থাকুন। আয়াতটি হলো-
আরবি: لَقَدْ كُنتَ فِي غَفْلَةٍ مِّنْ هَذَا فَكَشَفْنَا عَنكَ غِطَاءكَ فَبَصَرُكَ الْيَوْمَ حَدِيدٌ
উচ্চারণ: লাক্বাদ কুংতা ফি গাফলাতিম মিন হাজা ফাকাশাফনা আংকা গিত্বাআকা ফাবাচারুকাল ইয়াওমা হাদিদ। (সুরা ক্বফ: আয়াত ২২)
আমল: যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের পর এ আয়াতটি ৩বার পড়বে। তার চোখের ব্যথা দূর হয়ে যাবে।
আরবি: َاللّهمَّ عَافِنِي فِي بَدَنِيْ اللَّهمَّ عَافِنِيْ فِي سَمْعِيْ اللَّهمَّ عَافِنِي فِي بَصَرِي لَا إلهَ إلَّا أنْت
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি বাদানি, আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি সাম-ই, আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি বাসারি, লা-ইলাহা ইল্লা আনতা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার দেহ সুস্থ রাখুন। হে আল্লাহ! আমাকে সুস্থ রাখুন আমার শ্রবণ ইন্দ্রিয়ে। হে আল্লাহ! আমাকে সুস্থ রাখুন আমার দৃষ্টিশক্তিতে। আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নাই।
আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে প্রত্যেক নামাজের পর এ দোয়াটি তিন বার করে পড়ার মাধ্যমে চোখের ব্যথা থেকে মুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন।
- ইসলাম পুরুষকে যে স্বভাবগুলো বাদ দিতে বলে
- নবীজি (সা.) এর প্রতি দরূদ পড়ার ফজিলত
- মহানবী সা. মিসওয়াক করতেন যেভাবে
- কোরআন হাত থেকে পড়ে গেলে ওজন করে সদকা করা কি জরুরি?
- বায়তুল্লাহকে যে কারণে হারাম শরিফ বলা হয়
- নেক আমলের কারণে দুনিয়ায় যে উপকার পাবেন
- ভুল সংশোধনের ইসলামি পদ্ধতি
- নামাজে বড়দের কাতারে শিশুদের দাঁড়ানোর বিধান
- জীবনে একবার হজ ফরজ
- পিরিয়ডকালে রোজার বিধান