পানির নিচে ৯০০ ফুটের দানব গর্তের সন্ধান মেক্সিকোতে
ভ্রমণ ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
বিশ্বের দ্বিতীয় দানব গর্ত আবিষ্কৃত হয়েছে মেক্সিকোতে। বিজ্ঞানীরা মেক্সিকোতে ইউকাটান উপদ্বীপের উপকূলে বিশাল এই দানব গর্তটি আবিষ্কার করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশালাকার এই ব্লু হোলের গভীরতা প্রায় ৯০০ ফুট। গ্রহে পাওয়া দ্বিতীয় গভীরতম ব্লু হোল হিসেবে বিবেচনা করছেন এই ব্লু সিঙ্ক হোলকে।
একটি ব্লু হোল আসলে একটি আন্ডারওয়াটার সিঙ্ক হোল। যা কয়েকশ মিটার দীর্ঘ। একটি শহরের থেকেও বড় হতে পারে একেকটি সিঙ্ক হোল। এমনকি কয়েকটি আকাশচুম্বী পাহাড় বা বিল্ডিংও অনায়াসে জায়গা করে নিতে পারে সিঙ্ক হোলে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধারণা করা হচ্ছে সিঙ্ক হোলটি বরফ যুগে গঠিত হয়েছিল। তখন সমুদ্রের স্তর বর্তমান স্তরের চেয়ে ১০০-১২০ মিটার কম ছিল।
লাইভসায়েন্সের তথ্যমতে, নতুন পাওয়া ব্লু হোলটি মেক্সিকো উপকূলে চেতুমাল উপসাগরে অবস্থিত প্রায় ৯০০ ফুট গভীর। এই গভীরতায় গর্তটি ১ লাখ ৪৭ হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
বিশ্বের সবচেয়ে গভীর পরিচিত গভীর গর্তটি ২০১৬ সালে দক্ষিণ চীন সাগরে আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি ড্রাগন হোল নামে পরিচিত। রেকর্ড অনুসারে এর গভীরতা ৯৮০ ফুটেরও বেশি।
মেক্সিকোতে আবিষ্কৃত নতুন এই সিঙ্কহোলের নাম দেওয়া হয়েছে তাম জা। এর অর্থ মায়ানে ‘গভীর জল’। প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, পানির নিচের এই দানব গর্ত প্রায় ৮০ ডিগ্রি ঢাল’সহ খাড়া। যেখানে গুহাটির মুখ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৫ ফুট নীচে।
- হিমালয়ে ট্র্যাকিং করার জন্য নতুন নির্দেশনা
- লালবাগ কেল্লায় কখন ও কীভাবে ঘুরতে যাবেন
- ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে ট্রেনের টিকিট কাটবেন যেভাবে
- দেখে আসুন কক্সবাজারের গায়েবী মসজিদ
- কম খরচেই ঘুরে আসুন মিরপুরের ‘তামান্না ওয়ার্ল্ড ফ্যামেলি পার্কে’
- উজবেকিস্তান ভ্রমণে কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন ও খাবেন?
- মালদ্বীপ যেন মায়ার বাঁধন
- সাজেক ভ্রমণে কখন যাবেন? কম খরচে থাকবেন ও খাবেন কোথায়?
- দম্পতিদের জন্য অ্যাডাল্ট হোটেলের তালিকা
- ইউরোপের ৭ দেশে ঘুরে আসুন ১ লাখ টাকার মধ্যেই!