প্রশান্ত মহাসাগরে নতুন ‘হটস্পট’, মিললো ৫ হাজার প্রজাতির প্রাণী
ফিচার ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে সম্প্রতি পাঁচ হাজার নতুন প্রজাতির প্রাণীর খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই বিশাল সংখ্যক প্রজাতির ৮৮ থেকে ৯২ শতাংশ প্রাণীর নাকি আগে কখনো পৃথিবীতে খোঁজই মেলেনি বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রশান্ত মহাসাগরের ক্লারিয়ন ক্লিপার্টন জোনে খোঁজ মিলেছে এই বিশাল সংখ্যক নতুন প্রজাতির কলোনির। এই বিশাল এলাকাটি প্রশান্ত মহাসাগরের ঠিক মধ্যস্থলের ৫০০০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। ৪০০০ থেকে ৫০০০ মিটার পানির গভীরতা রয়েছে ওই বিশেষ জোনে।
গত ২৫ মে কারেন্ট বায়োলজি নামে বিখ্যাত বিজ্ঞান পত্রিকায় গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়। গবেষণাপত্রটিতে মধ্য প্রশান্ত মহাসাগরের ওই এলাকাটিকে ভবিষ্যতের হটস্পট হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ক্লারিয়ন ক্লিপার্টন জোন অন্য একটি কারণেও বিখ্যাত। ব্যাটারির উপকরণ হিসেবে এই অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থের খোঁজ মেলে। সাধারণত সেই খনিজ পদার্থগুলোকেই এখান থেকে উত্তোলন করা হয়। তবে একই সঙ্গে এখানে প্রচুর পরিমাণে সামুদ্রিক প্রাণী ও বসবাস করে। তাদের বিরাট সংখ্যক অস্তিত্বের খোঁজ মিলল এবার।
বিশেষজ্ঞদের কথায়, এই অঞ্চলে সমুদ্রের নিচে ভূতলকে অ্যাবিসাল সিফ্লোর বলা হয়। এটি একটি বিশেষ ধরনের কর্দমাক্ত পদক্ষেপ নিয়ে তৈরি হয়। এর মধ্যে থাকে এর মধ্যে থাকে ছোট ছোট নুড়ির আকারের কিছু ধাতব বস্তু। যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে কপার, নিকেল, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ ও বেশ কিছু বিরল মৌলিক যৌগ।
গবেষণা পদ্ধতিটির প্রধান লেখক ম্যারিয়েল রাবন বলেন, গবেষক হিসেবে এই বিশাল সংখ্যক প্রাণীর তথ্য মানুষের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। এই প্রথম ওই অঞ্চলের প্রজাতির তথ্যগুলিকে নির্দিষ্ট ভাবে নথিভুক্ত করা হলো। এদের জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা মানুষেরই দায়িত্ব।
- ‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’
- চার হাত-পায়ে হাঁটেন তারা, বিজ্ঞানীরাও বিস্মিত
- পুরুষ পর্ন তারকারা বেশিরভাগই যে সমস্যায় পড়েন
- হেজাজ যেভাবে সৌদি আরব হলো
- প্রাইজবন্ড: কীভাবে কিনবেন, পুরস্কারের টাকা পায় কয়জন?
- তারকা খেলোয়াড়রাই কেন বেছে নেন ১০ নম্বর জার্সি
- গুপ্তচর থেকে রাষ্ট্রনায়ক!
- ইতিহাসের এই দিনে আইফেল টাওয়ার উদ্বোধন হয়
- ‘ঈদ সালামি’ যা-ই হোক, হতে হবে চকচকে নতুন নোট
- বাসর রাতে বর-বউকে কেন দুধ খাওয়ান?