বেনাপোল বন্দর দিয়ে টিসিবির ডাল আমদানি
নিউজ ডেস্ক
বেনাপোল বন্দর দিয়ে টিসিবির ডাল আমদানি
বেনাপোল বন্দর দিয়ে দ্বিতীয় ধাপে ভারত থেকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ৩ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন মসুরের ডাল আমদানি হয়েছে। প্রতি মেট্রিক টন মসুরের ডাল আমদানিতে খরচ হয়ছে ১১৩৬ দশমিক ১৩ মার্কিন ডলার।বৃহস্পতিবার (২ ফ্রেরুয়ারি) রাতে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছে এসব মসুরের ডাল।
ডাল খালাস করতে বেনাপোল কাস্টমস হাউজে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দাখিল করেছেন কনফিডেন্স ট্রেড অ্যাসোসিয়েট সিএন্ডএফ এজেন্ট।এদিকে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে নিম্ন আয়ের মানুষকে কম দামে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ করার জন্য সরকার বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে মসুরের ডাল আমদানি করছে। এতে প্রতি কেজি ডাল আমদানি খরচ পড়ছে ১২৫ টাকা। তবে সরকার ৫৫ টাকা ভর্তুকি দিয়ে ফ্যামেলি কার্ডের মাধ্যমে ডাল মাত্র ৭০ টাকায় বিক্রি করবে।
এ বিষয়ে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টির ম্যানেজার মুর্তজা শরীফ জানান, সরকার দ্বিতীয় ধাপে আবারো ৪ হাজার মেট্রিক টন মসুরের ডাল আমদানি করেছে। এর মধ্যে ১১০ টি ভারতীয় ট্রাকে ৩ হাজার ৮০০ টন মসুরের ডাল বেনাপোল বন্দরে এসে পৌঁছেছে। এছাড়া পরবর্তীতে বাকি ২০০ টন মসুরের ডাল আসবে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, প্রতিকেজি মসুরের ডাল আমদানি করতে খরচ হয়েছে ১২৫ টাকা। এছাড়া এ বন্দর থেকে মসুরের ডাল দ্রুত খালস করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে বলে তিনি জানান।বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল বলেন, বন্দর থেকে দ্রুত এসব মসুরের ডাল খালাস হয়ে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।
এর আগে গতবছরের ডিসেম্বরে এ বন্দর দিয়ে আমদানি হয় ৪ হাজার মেট্রিক টন টিসিবির ডাল।
- শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ অর্থনীতিতে আশা জোগাচ্ছে
- দেশের রিজার্ভ বাড়লো
- ১৭০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড : বাংলাদেশ চা বোর্ডের তথ্য
- চলতি জানুয়ারি মাসে দৈনিক রেমিট্যান্স এসেছে ৭ কোটি ডলার
- আরো দুই পোশাক কারখানা পেল পরিবেশবান্ধব সনদ
- জনশক্তি রপ্তানির কার্যক্রম শতভাগ অনলাইনে হবে
- ডিসেম্বর পর্যন্ত স্বেচ্ছায় একীভূত হতে পারবে ব্যাংক
- রফতানি আয় বেড়েছে ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ
- রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে আরও একটি মাইলফলক
- ব্যবসায়ীরা কথা দিয়েছেন রোজায় দাম বাড়বে না : বাণিজ্যমন্ত্রী