১৫ কেজি ওজনের বাটা মাছ, দেখতে মানুষের ভিড়
নিউজ ডেস্ক
১৫ কেজি ওজনের বাটা মাছ, দেখতে মানুষের ভিড়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরশহরের সড়ক বাজারে ১৫ কেজি ওজনের সাগরের বাটা মাছ উঠেছে। মিজান মিয়া নামে এক মাছ বিক্রেতা শনিবার বিশাল আকারের বেশ কয়েকটি বাটা মাছ বাজারে নিয়ে আসেন। প্রতি কেজি বাটা মাছ তিনি ৬০০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন। এদিকে, বড় মাছকে ঘিরে ক্রেতাসহ আশপাশের জনতার ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
মাছ ব্যবসায়ী মিজান মিয়া জানান, বড় আকারের বাটা মাছ কুমিল্লার একটি মৎস্য আড়ৎ থেকে কেনেন তিনি। এরপর মাছ বিক্রি করতে আখাউড়ায় আসেন। একেকটি মাছের ওজন ৮ থেকে ১৫ কেজি ওজনের। এটি মূলত সাগরের মাছ। চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লায় আসে।
স্থানীয় একাধিক মাছ ব্যবসায়ী জানান, এখানে সহসায় বড় আকারের মাছ স্থানীয় বাজারে খুব একটা ওঠে না। আজকে বেশ কয়েকটি বড় আকারের সাগরের বাটা মাছ বাজারে উঠেছে। বড় আকারের মাছকে ঘিরে ক্রেতাসহ আশপাশের জনতার ভিড় দেখা গেছে।
মাছ ক্রেতা আরিফুল ইসলাম বলেন, আসলে এতো বড় মাছ সহজে দেখা যায় না। বাজার করতে এসে মাছ পছন্দ হওয়ায় ৮ কেজি ওজনের একটি মাছ ৪ হাজার ৮০০ টাকায় কিনেছি।
মাছ ব্যবসায়ী অনিল বলেন, আমাদের আড়তে বিক্রেতারা বিভিন্ন প্রজাতির মাছ নিয়ে আসেন। এখানে সবসময় বড় আকারের মাছ আসে না। মাছগুলো মূলত ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য জায়গায় চলে যায়। তবে মাঝে মাঝে এখানে বড় আকারের কাতল,বোয়াল, কার্প জাতীয় মাছ নিয়ে আসেন বিক্রেতারা।
মিজান বলেন, বড় আকারের মাছের চাহিদা ভালো। সবসময় কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, সিলেট থেকে বড় মাছ সংগ্রহ করে বিভিন্ন বাজারে বিক্রি করি। এখানে সকালে পাঁচটি বড় মাছ নিয়ে আসি। দুপুর পযর্ন্ত তিনটি মাছ বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ কেজি ওজনের একটি মাছ দু’জন মিলে কিনেছেন।
- আগামী ৯ মার্চ ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন
- মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ গড়তে হবে: মেয়র টিটু
- ২ মন্ত্রী পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ
- কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচরে প্রাথমিক পর্যায়ের বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
- ময়মনসিংহের হোটেল ও রিসোর্ট এর তালিকা সমূহ
- ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর আগমনে উদ্বোধন হবে শতাধিক প্রকল্প
- ফের ময়মনসিংহ নগরীতে ভোটের হাওয়া
- ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইলে প্রতিটি কাঁঠাল গাছে শোভা পাচ্ছে মুচি
- বিবিসির ১০০ নারীর তালিকায় ময়মনসিংহের নান্দাইলের সানজিদা
- ময়মনসিংহ মুক্তাগাছার মণ্ডা, স্বপ্নে পাওয়া মিষ্টির সুনাম ২০০ বছরেও কমেনি