প্রশংসার জোয়ারে ‘হাসিনা: এ ডটার’স টেল’
বিনোদন ডেস্ক:
প্রশংসার জোয়ারে ‘হাসিনা: এ ডটার’স টেল’
‘হাসিনা: এ ডটার’স টেল’ পিপলু খান পরিচালিত ২০১৮ সালের বাংলা পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র, যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবনের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। সম্প্রতি এই হৃদয়স্পর্শী প্রামাণ্যচিত্রটি দেখে প্রশংসা করেছেন ব্রুনাইয়ের পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র নির্মাতা পেঙ্গিরান জানাইদি!
পুরো প্রামাণ্যচিত্র দেখে এই নির্মাতা জানান, এতে দৃশ্যমান শেখ হাসিনার পরিবারের ও সন্তানদের কথা স্মরণ করার বিষয়টি তার ভীষণ ভালো লেগেছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে এভাবে গল্প শোনা সকলকে একপ্রকার মাতৃসুলভ অনুভূতি দেয়।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রামাণ্যচিত্রটির হৃদয়স্পর্শীর দিকটি খুবই আকর্ষণীয়। এখানে পারিবারিক পরিস্থিতি খুব ভালোভাবে ধারণ করা হয়েছে।’ 'হাসিনা: এ ডটার’স টেল' ইতোমধ্যেই প্রদর্শিত হয়েছে ব্রুনেইতে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার ব্যক্তিজীবনের অজানা-অদেখা নানা দিকই ফুটে উঠেছে এই প্রামাণ্যচিত্রে!
১৯৫২ সালে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঢাকায় আসা থেকে শুরু করে শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন ঘটনা উঠে এসেছে এই প্রামাণ্যচিত্রে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুই বোন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকাবস্থায় পরিবারের সব সদস্যসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়। এরপর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালে দেশে ফেরা, দিক হারানো আওয়ামী লীগের হাল ধরে দলকে আবার কক্ষপথে ফেরানো, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রিত্ব–সব বিষয়ই এ প্রামাণ্যচিত্রে তুলে এনেছেন নির্মাতা।
এ ছাড়াও দেশটির রাজধানী বন্দর সেরি বেগওয়ানের প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ইউটিবির লেকচার থিয়েটার হলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশংসিত এ প্রামাণ্যচিত্রটি দেখানো হয়। ব্রুনাইয়ের বাংলাদেশ হাইকমিশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন কূটনৈতিক প্রতিনিধি, চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি, শিক্ষার্থীসহ অনেকে। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরাও নিজেদের অনুভূতি তুলে ধরেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন-সংগ্রামের গল্প শুনে তারা অভিভূত হন।
এদিকে এ প্রামাণ্যচিত্রটি দেখে ব্রুনাইয়ে পূর্ব তিমুরের রাষ্ট্রদূত আবেল গুতেরেজ জানান, হাসিনা: এ ডটার’স টেল'-এর গল্প দেখে তিনি বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন। কেননা, এই সংগ্রাম অন্যান্য মানুষের সংগ্রামের থেকে একেবারে আলাদা! এ প্রসঙ্গে নির্মাতা পেঙ্গিরান আরও জানান, 'প্রামাণ্যচিত্রটির গল্প বলার ক্ষেত্রে অনেক ফুটেজ ছিল, যেগুলো খুব ভালোভাবে একসঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। সংগীত এটিকে প্রাণবন্ত করতে সহায়তা করেছে।
এ ছাড়া হাসিনা: এ ডটার’স টেল'-এর সংগীতায়োজন করেছেন দেবজ্যোতি মিশ্র, সিনেমাটোগ্রাফিতে সাদিক আহমেদ, সম্পাদনা করেছেন নবনীতা সেন। আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন' (সিআরআই)-এর ব্যানারে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রটির প্রযোজক হিসেবে রয়েছেন বঙ্গবন্ধুর নাতি, সিআরআইয়ের ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এবং সিআরআইয়ের ট্রাস্টি নসরুল হামিদ।
- ‘উইমেন অব ইন্সপিরেশন’ সম্মাননা পেলেন তিশা
- শাকিবের খোঁজে গ্রাম থেকে পালিয়ে ঢাকায় ১৩ বছরের কিশোরী!
- ২৫৬ টাকা নিয়ে বাড়ি ছাড়া ছেলেটি যেভাবে হয়ে উঠলেন পর্দার মুজিব
- এবার নিশোকে নিয়ে মুখ খুললেন মৌসুমী
- প্রথমবারের মতো একসঙ্গে চঞ্চল-স্বস্তিকা, থাকছে আরও চমক!
- শাকিবের মার্কিন নায়িকায় মুগ্ধ অপু বিশ্বাস
- আমি নাকি ফিতা কাটা নায়িকা: অপু বিশ্বাস
- বাংলাদেশি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হলেন স্বস্তিকা
- অবশেষে ছেলে নিয়ে হাজির বুবলি ও শাকিব
- তাপসী পান্নুর ভিডিও ভাইরাল