এসএসসির শেষ দিনে অনুপস্থিত সাড়ে ১৬ হাজার, বহিষ্কার ৮
নিউজ ডেস্ক
এসএসসির শেষ দিনে অনুপস্থিত সাড়ে ১৬ হাজার, বহিষ্কার ৮
স্থগিত পরীক্ষা আয়োজনের মধ্য দিয়ে চলমান এসএসসি ও সমমানের তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হয়েছে। রোববারের পরীক্ষায় সারাদেশের সাধারণ ৯টি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ১৬ হাজার ৫৫৯ জন অনুপস্থিত ও ৮ জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
অনুপস্থিতির হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। পরীক্ষা শেষে আন্তশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বোর্ড থেকে পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, রোববার সাধারণ ৯ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে গার্হস্থ্য বিজ্ঞান (তত্ত্বীয়), কৃষি শিক্ষা (তত্ত্বীয়), সংগীত (তত্ত্বীয়), আরবি, সংস্কৃত, পালি, শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া (তত্ত্বীয়) এবং চারু ও কারুকলা (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর বাইরে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডেরও স্থগিত পরীক্ষা রোববার আয়োজন করা হয়। তবে এদিন কারিগরি বোর্ডের কোনো পরীক্ষা ছিল না।
এতে দেখা গেছে, ঢাকা বোর্ডের ৪ হাজার ৩৭০ জন, রাজশাহী বোর্ডের ১ হাজার ৭০৭ জন, কুমিল্লা বোর্ডে ২ হাজার ২০ জন, যশোর বোর্ডের ২ হাজার ২৪ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে ১ হাজার ৫৯১ জন, সিলেট বোর্ডে ৯৭৫ জন, বরিশাল বোর্ডে ৯৭৭ জন, দিনাজপুর বোর্ডে ১ হাজার ৭৩৫ জন এবং ময়মনসিংহ বোর্ডে ১ হাজার ১০১ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে এদিন ১১১ জন অনুপস্থিত ছিলেন।
১০ বোর্ডে বহিষ্কার ৮ জনের মধ্যে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে একজন, কুমিল্লায় একজন ও দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে ছয় জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদিন কোন পরিদর্শক বা শিক্ষক বহিষ্কার হননি।গত ৩০ এপ্রিল চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। রোববার তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হলেও আগামী ৩০ মে পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
- প্রাথমিকে নিয়োগের দ্বিতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা আগামী ১৪ মার্চ শুরু
- কেন্দ্রীয় লটারিতে যুক্ত হতে না পারা স্কুলে ভর্তি আবেদন যেভাবে
- শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ নিয়ে যা জানা গেল
- নজরুলের ছোঁয়া ও জীবন্ত স্মৃতিতে যে বিশ্ববিদ্যালয়
- প্রথমবারের মতো বুটেক্সে চালু হচ্ছে পিএইচডি, যা যা প্রয়োজন
- এমপিওভুক্ত হচ্ছেন বেসরকারি ১০ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী
- এসএসসিতে পাসের হার ৯৩.৫৮ শতাংশ
- লাইভস্টক অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৪ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি
- কনফারেন্সে অংশ নিতে কক্সবাজার যাচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১০ শিক্ষক
- গৌরবের ইতিহাস জানাবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকসুর এই গ্রাফিতি